বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের তমব্রু পশ্চিমকূল এলাকায় আরো একটি আরপিজি (রকেট লাঞ্চার) পাওয়া গেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার সকাল ৬টার দিকে নিজ সবজি ক্ষেতে কাজ করার সময় হালিমা বেগম বোমা সদৃশ বস্তু দেখতে পেয়ে সেটি নিয়ে বাসায় চলে যান। এলাকাবাসীরা এটিকে আরপিজি (রকেট লাঞ্চার) জানালে তিনি তা তমব্রু সড়কে রেখে আসেন।
ঘুমধুম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ জানান, তমব্রু বর্ডার অবজারভেশন পোস্ট (বিওপি) এর বিজিবি সদস্যদের জানানো হলে তারা এসে ওই আরপিজির দু’পাশে সড়কে লাল পতাকা পুঁতে দেন। তিনি জানান, শুক্রবার সকালে একই এলাকায় দ্বিতীয় আরপিজি (রকেট লাঞ্চার) উদ্ধার করে বিজিবি সদস্যরা। অবিস্ফোরিত অবস্থায় প্রথম আরপিজি (রকেট লাঞ্চার) পাওয়া যায় ঘুমধুমের নয়াপাড়া এলাকায়। তবে বিজিবির পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনো কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এদিকে শনিবার সকাল থেকে ঘুমধুম-তমব্রু সীমান্তের মিয়ানমার অংশে কোন গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়নি।