খেলোয়াড়ি জীবনের বাইরে বেশ চাপেই আছেন সাকিব আল হাসান। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময়েও ছিলেন নিশ্চুপ। আর গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যপদ হারিয়েছে। এরপর তার নামে হত্যা মামলাও হয়েছে।
দোষী হলে সাকিবের শাস্তি হোক, কিন্তু উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাকে হয়রানি করা হলে সেটা বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্যই ক্ষতি হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিসিবি পরিচালক ও সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাহমুদ সুজন। তার মতে, এসব কারণেই মাঠের পারফরম্যান্স ভালো হচ্ছে না সাকিবের।সুজন মনে করেন ক্রীড়া ব্যক্তিত্বকে শাস্তি দেয়ার ক্ষেত্রে আরও ভালোভাবে সব খতিয়ে দেখা উচিত। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার যাতে না হন, সেটা খেয়াল রাখার পরামর্শ সুজনের। সামনেই যে ভারত সফর ও চ্যাম্পিয়নস ট্রফির চ্যালেঞ্জ রয়েছে টাইগারদের।
দেশের এক সংবাদমাধ্যমকে সুজন বলেন, ‘সাকিব যদি কোনো অন্যায় করে থাকেন, সেটার বিচার হোক। কিন্তু ক্রিকেটার হিসেবে আমরা তো জানি সে বিশ্বসেরা। যতদিন সে ফিট থাকবে, আমরা তাকে ঠিকমতো খেলতে দিই। বাংলাদেশের জন্যই ভালো। কিন্তু অন্যায় না করে যদি দোষ চাপিয়ে দেয়া হয়। মাত্র কয়েক মাস আগেই তো সে এমপি হয়েছিল। ও তো এর মধ্যে ক্রিকেটই খেলেছে। এর মধ্যে তো ঢুকতেই পারেনি।’