যাদবপুর লোকসভা আসনে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সায়নী ঘোষ তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী, বিজেপির জাতীয় স্তরের তাত্ত্বিক নেতা অনির্বান গাঙ্গুলির চেয়ে সাড়ে ছয় হাজারেরও বেশি ভোটে এগিয়ে আছেন।
এই আসনে সিপিআইএম দলের যুব নেতা সৃজন ভট্টাচার্যকে নিয়ে বেশ আলোচনা চলছিল। একদা ছাত্র নেতা, বর্তমানে যুবক মি. ভট্টাচার্য ভোটের প্রচারে বেশ জনপ্রিয়ও হয়ে উঠেছিলেন। কিন্তু সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী এখনও পর্যন্ত তিনি মাত্র সাড়ে পাঁচ হাজারের কিছু বেশি ভোট পেয়েছেন।এক সময় কংগ্রেসের গড় বলে পরিচিত ছিল যে মালদা জেলা; সেখানকার দক্ষিন মালদা আসনে জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থী ইশা খান চৌধুরী তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী বিজেপির শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরীর থেকে ১১ হাজারেরও বেশি ভোটে এগিয়ে আছেন। এই আসনে এখন তৃতীয় স্থানে আছেন তৃণমূল প্রার্থী।
প্রাথমিক ভোট গণনায় এরই মধ্যে এগিয়ে রয়েছে এনডিএ। এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, শুরুতে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট ২৭২ আসনে এগিয়ে আছে। আর ইন্ডিয়া জোট পেয়েছে ১৭৮ আসন।এদিকে, আনন্দবাজার পত্রিকার হিসেবে দেখা যাচ্ছে, বিজেপি পেয়েছে ২২৮ আসন। কংগ্রেস পেয়েছে ৮২ আসন। অন্যান্য দলগুলো পেয়েছে ১০২ আসন।পশ্চিমবঙ্গে এবার বিজেপি বেশি আসন পাবে বলে বুথফেরত জরিপগুলো জানিয়েছিল। তবে বাংলায় এরই মধ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল ৬ আসন পেয়ে এগিয়ে রয়েছে। বিজেপি পেয়েছে ৪ আসন। কংগ্রেস পেয়েছে ২ আর সিপিএম ১ আসন।