কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মেঘনায় ভ্রমণতরী ডুবির ঘটনায় আরও দুই জন পুরুষের ও এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এরা হলেন ভৈরব হাইওয়ে পুলিশের কনস্টেবল সোহেল রানা ও তার শিশু পুত্র রাইসুল, শহরের আমলা পাড়া এলাকার বেলন চন্দ্র দে।এই নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৯।
আজ সোমবার সকাল ৭টায় ভৈরব বাজার ঘাট ও পোলতাকান্দা এলাকার মেঘনা নদী থেকে নিহত পুলিশ কনস্টেবেল সোহেল রানা ও বেলন দে’র লাশ উদ্ধার করে নৌ-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস। পরে সকাল দশটার দিকে ভৈরবের কালীপুর এলাকায় নদী থেকে শিশু রাইসুলের লাশউদ্ধার করে।এর আগে গত শনিবার ২জন ও রবি ৩জনের লাশ উদ্ধার করা হয়ে ছিল।
উল্লেখ্য, গত ২২ মার্চ শুক্রবার সন্ধ্যায় ভৈরবের মেঘনা নদীতে ১৬/২০ জন যাত্রী নিয়ে সুন্দরবন নামে পর্যটকবাহী একটি নৌকা বালুবাহী বাল্কহেডের সাথে ধাক্কা লেগে নৌকাটি ডুবে যায়। পরে একজনের লাস উদ্ধার হলে বাকী ৮ জন নিখোঁজ ছিলো।