Skip to content

বিয়ে করে টাকা হাতিয়ে নেওয়ায় যার ব্যবসা 

    বিয়ে করে টাকা হাতিয়ে নেওয়ায় যার ব্যবসা prothomasha.com

    একে একে ৪ বিয়ে এখন সে ডির্ভোসী রয়েছে ২টি কন্যা সস্তান থাকে একা এক বাড়ীতে পরিচিত জনের সাথে প্রথমে কথা পরে ইমুতে এর পর বিয়ে অতপর তালাকের নামে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়ে পূনরায় নতুন তার্গেট খুজতে থাকা এক নারীর সন্তান পাওয়া গিয়েছে।প্রথমে ফরিদপুর জেলার মধুখালী উপজেলায় বিয়ে করেন সে ঘরে এক কণ্যা সন্তান তার নাম হেলাল মন্ডল, ২য় বিয়ে করেন পাংশা উপজেলার বাবুপাড়া ইউনিয়নের ফুলতলা এলাকায় ওই স্বামীর নাম মুকুল ৩য় বিয়ে করেন রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলায় সে স্বামীর নাম কানাই এবং শেষ বারে ৪র্থ বিয়ে করে নিজ এলাকায় কালুখালী উপজেলার কালুখালী উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নে সাতটা গ্রামের মিন্টু প্রামানিককে অতি সম্প্রতি ওই মিন্টু প্রামানিককে ওই নারী নিজেই ডির্ভোস দিয়েছে।

    এর মধ্যে একই এলাকার অন্তর মন্ডল নামের এক সন্তানের জনককে ফাদে ফেলানোর চেষ্ঠা করে ব্যার্থ হয়ে আদালতে ধর্ষনের অভিযোগে ৩ জনের নামে মামলা দায়ের করেছে ওই নারী। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্ঠি হয়েছে।স্থানীয় মজিদ মন্ডল, লিটন, রব মিয়া, আজম মন্ডল,শাহজাহান শেখসহ ওই গ্রামের প্রায় শতাধীক মানুষ এ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন ওই নারীর ব্যবসা প্রথমে বিয়ের ফাদ পাতে কিছুদিন সংসার করার পর ওই নারীকে ওইসব স্বামীরা ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়, পরে কাবিনের মোটা অংকের টাকা নিয়ে সটকে পড়ায় ওই নারীর কাজ।

    বলছিলাম রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নের সাতটা গ্রামের মালেক মন্ডল অরফে ঘোড়া মালেকের মেয়ে কোহিনুর খাতুনের কথা। সাতটা গ্রামের আলাই মন্ডলের ছেলে শাহিন মন্ডল জানান- ওই নারীর ৪টি বিয়ে হয়েছে আমাদের এলাকায় বাড়ী তার বাবা কোন কাজ করে না কিভাবে তাদের সংসার চলে এটা ভেবে পায় না, ওই মেয়ে দিয়ে ব্যবসা করে খাচ্ছে সাধারণ মানুষ বিপদে পড়ছে তাদের খপ্পরে পড়ে এ নিয়ে প্রায় এলাকায় শালিশ হয়। ওই মেয়ের মা প্রায় ১৫ বছর আগে এলাকার আক্কাস মিয়া নামের এক ব্যাক্তিকে ফাদে ফেলে তখনকার সময় ২০ হাজার টাকা জড়িমানা নিয়েছিল এটা এলাকার মানুষের মুখে মুখে ওই টাকা দিতে জমি বিক্রি করতে হয়েছিল আক্কাস মিয়াকে।

    এ বিষয়ে ওই এলাকার একজন জনপ্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন আমরা ভাই ভোটের রাজনিতি করি আমাদের সবার সাথেই থাকতে হয় কবে সত্যি কথা বলতে ওই নারীকে নিয়ে অনেক কথা শুনছি পরিবার টা ভাল না। এদিকে রাজবাড়ীর নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালে যে মামলা দায়ের করেছে এবং যাদের বিবাদী করা হয়েছে ঘটনা যে সময় দেখানো হয়েছে ওই সময় তারা কেউ ঘটনাস্থল বা তার আশেপাশেই ছিলেন না বলে দাবী তাদের ।

    এ নিয়ে এলাকার মধ্যে মিশ্রপ্রতিক্রিয়া রয়েছে ওই নারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এলাকাবাসি গনস্বাক্ষর কৃত গন পিটিশন দিবেন সরকারের বিভিন্ন মহলে বলে জানান স্থানীয়রা।এ বিষয়ে ওই নারীর সাথে কথা বললে তিনি বলেন আমি বারার এলাকায় বাস করি একা বাড়িতে আমার সাথে অনেকেই একা থাকার সুযোগ নিতে চাই, আমার একাধিক বিয়ে হয়েছিল। মামলার বিষয়ে কথা বলতে চাইলে তিনি বলেন এটা আইনের ব্যাপার।