পিবিআই–এর অ্যাডিশনাল আইজি বনজ কুমার মজুমদার জানান, সমস্ত ধরনের আলমত সংগ্রহ করে কাজ করতে গিয়েও আমরা এখন পর্যন্ত আসলে এই স্বর্ণটা কোথায় গিয়েছে সেটা এখনও আমরা উদ্ধার করতে পারি নাই। আমরা আমাদের কাজ করছি এট একটা বড় মামলা এটা দেখ হবে কারণ এভাবে একটা সরকারি সম্পত্তি নষ্ট হতে দেওয়া যাবে না।
এদিকে টাকা লেনদেনে ব্যবহৃত একাউন্টের তথ্য পেয়েছে পিবিআই। সংশ্লিষ্ট ব্যাংক থেকে লেনদেনের তথ্য যাচাই করা হচ্ছে। যদিও তদন্তে নাম আসা উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের এখনও জিজ্ঞাসাবাদ করেনি পিবিআই। টিআইবি নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘চুরি হয়েছে সেটা বাজার থেকে কিনে সেটি পূরণ করার জন্য যদি সুযোগ দেওয়া হয়ে থাকে তাহলে এটা একদিক থেকে অপরাধকে ধাপাচাপা দেওয়ার প্রয়াস। অপরদিকে অপরাধের সাথে যোগসাজশের একটা দৃষ্টান্ত। যারা এর সাথে জড়িত হওয়ার কথা শোনা যাচ্ছে তাদের সবাইকে জবাবদিহিতার জায়গায় আনতে হবে।’
শাহজালাল বিমানবন্দরে কাস্টমসের গুদাম থেকে প্রায় ৫৬ কেজি স্বর্ণ লুটের ঘটনায় গত সেপ্টেম্বরে মামলা হয় বিমানবন্দর থানায়। বহু খুঁজেও স্বর্ণ পাওয়া না গেলে বিষয়টি যুগ্ম কমিশনার মিনহাজকে জানায় মাসুম ও আকরাম। পরদিন চার রাজস্ব কর্মকর্তাকে নিয়ে বৈঠক করে ঢাকা কাস্টম হাউস।