উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ধারালো চাকু নিয়ে ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করায় এক চেয়ারম্যান প্রার্থীর এজেন্টকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।আজ বুধবার দুপুরে সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দায়িত্বরত সুনামগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল হালিম এই দণ্ডাদেশ দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত এজেন্টের নাম মাসুম মিয়া (৪৬)। তিনি সদর উপজেলার মুরাদপুর গ্রামের গুলফর আলীর ছেলে এবং উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আরিফুল ইসলাম জুয়েলের (দোয়াত কলম প্রতীক) দোয়ারাবাজার সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে এজেন্ট।এর আগে সকালে এই কেন্দ্র থেকে ধারালো চাকুসহ মাসুক মিয়াকে আটক করে পুলিশ।পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাকে তাকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। এ ছাড়া ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৭ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
দোয়ারাবাজার সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার মজিবুর রহমান জানান, ভোটকেন্দ্রে চাকু নিয়ে প্রবেশ করায় একজন চেয়ারম্যান প্রার্থীর এজেন্টকে পুলিশ আটক করেছে। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন । এখন ভোটকেন্দ্রের পরিবেশ শান্ত আছে।
দোয়ারাবাজার উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ইদ্রিস আলী বীরপ্রতীক (মোটরসাইকেল প্রতীক), বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান দেওয়ান আল তানভীর আশরাফী চৌধুরী (আনারস প্রতীক), দেওয়ান আসিদ রাজা চৌধুরী (কাপ পিরিচ প্রতীক), আরিফুল ইসলাম (দোয়াত কলম প্রতীক) ও নুরুল আমিন ( ঘোড়া প্রতীক)।
prothomasha.com
Copy Right 2023